Go See Write Activity,Drama Mini o Kabuliwala – Rabindranath Tagore – Drama & Bloopers

Mini o Kabuliwala – Rabindranath Tagore – Drama & Bloopers



In this video a drama “Mini o Kabuliwala” is presented. Collected from “Kabuliwala” a short story written by Rabindranath Tagore.

Kabuliwala is a Bengali short story written by Rabindranath Tagore in 1892, during Tagore’s “Sadhana” period (named for one of Tagore’s magazines) from 1891 to 1895. The story is about “The Fruitseller” a Pathan from Kabul, Afghanistan who visits Calcutta (present day Kolkata), India each year for selling dry-fruits and while living in India he develops filial affection with a five-year-old girl Mini from a middle-class aristocratic family.

On this drama all dialogue not from the story, some modification is done as per drama requirement.

The main theme of this story is filial affection—the deep love that fathers have for their children.] In the story we encounter three examples of filial affection—the author and his daughter Mini; the Kabuliwala “Rahman” and his own daughter in Afghanistan; and the Kabuliwala “Rahman” and Mini. In this story Kabuliwali comes to India every year to sell dry-fruits and to meet this girl named Mini. The kabuliwala encountered a physical confrontation with a person while collecting debts and that’s what led the Kabuliwala to end up in jail. After several years, the Kabuliwala was pardoned and was released from jail—he returned to meet Mini at her house, Mini who is grown up now could not recognize him due to circumstances.

Rabindranath Tagore, born 7 May 1861 – 7 August 1941; sobriquet Gurudev, Kobiguru, Bishokobi) was a Bengali polymath – poet, writer, playwright, composer, philosopher, social reformer and painter. He reshaped Bengali literature and music as well as Indian art with Contextual Modernism in the late 19th and early 20th centuries. Author of the “profoundly sensitive, fresh and beautiful verse” of Gitanjali, he became in 1913 the first non-European to win the Nobel Prize in Literature. Tagore’s poetic songs were viewed as spiritual and mercurial; however, his “elegant prose and magical poetry” remain largely unknown outside Bengal. He is sometimes referred to as “the Bard of Bengal”.

Drama is divided into 6 scenes as below:

SCENE #1 – FIRST MEETING OF KABULIWALA & MINI
SCENE #2 – MINI DANCES ON REQUEST OF KABULIWALA
SCENE #3 – DOUBT ON KABULIWALA OF MINI’S MOTHER
SCENE #4 – KABULIWALA IS ARRESTED AND AWAY FROM MINI
SCENE #5 – MINI FORGETS ABOUT KABULIWALA
SCENE #6 – KABULIWALA IS BACK ON MINI’S WEDDING DAY


দৃশ্য # 1

একটা হালকা গানের সুর বাজছে। আমরা বাবাকে ডেস্কের সামনে বসে লেখালেখিতে ব্যস্ত দেখতে পাই। ধীরে গানের শব্দটি ম্লান হয়ে যায় এবং মিনি মঞ্চে প্রবেশ করে।

 

মিনিঃ বাবা, তুই লিখো বুঝি?

বাবাঃ হ্যাঁ।

মিনিঃ বাবা। জানো রামদিয়াল দারোয়ান কাককে কৌয়া বলছিল। সে কিচ্ছু জানে না। না?

মিনিঃ দেখো বাব, ভোলা বলছিল আকাশে হাতি শুঁড় দিয়ে জল ফেলে, তাই বৃষ্টি হয়। মাগ, ভোলা এত মিছিমিছি বকতে পারে! কেবলই বকে, দিনরাত বকে।

বাবাঃ যাক, আজকে লেখা মাথাএ উঠলো। মিনি তোমার মা বুঝি তোমায় পাঠিয়ে দিলেন?

বাবঃ মিনি, তুই ভোলার সঙ্গে খেলা করগে যা। আমার এখন কাজ আছে।

মিনিঃ উহঃ। বাবা শুনছে না। এখন কি করি? এখন কি করি?

(লাফিয়ে লাফিয়ে ঘুরে বেড়ায় তখন হকারের শব্দ শোনা যায়)

"হিং লিবে, পেস্তা বাদাম মেওয়া লিবে" পটভূমি থেকে একটি হকার শোরগোল আসে। আস্তে আস্তে আওয়াজ

সামনে এলে আমরা দেখতে পেলাম যে কোনও কাবুলিওয়ালা পণ্যদ্রব্যের জন্য হকারি করছে। কাবুলিওয়ালা মঞ্চে প্রবেশ করে

বাইরে থেকে (ডান দিক থেকে, পর্দার বাইরে)।

কাবুলিওালাঃ হিং আছে,  পেস্তা, বাদাম, মেওয়া আছে ?

 

মিনিঃ কাবুলিওয়ালা? কাবুলিওয়ালা ও কাবুলিওয়ালা। কাবুলিওয়ালা।

কাবুলিওালাঃ (হাসি) আশো। আশো। (মিনি মুখ তোলে) বাদাম আছে, পেস্তা আছে।

মিনি না। না।( মিনি ভয়ে ভিতরে ছলে যায়)

কাবুলিওালাঃ আশো আশো। কাজু আছে, কিসমিস আছে। বাবু, তোমার লড়কী কোথায় গেল।

বাবাঃ  মিনি, বাইরে এস।

(মিনি ভয়ে ভয়ে আস্তে আস্তে বাইরে আসে)

কাবুলিওয়ালাঃ (একটা ঠোঙা মিনির হাতে দিয়ে) খোকি এগুলো নাও।

মিনি নেয় এবং ভিতরে চলে যায়।

বাবাঃ ওকে এসব কেনো দিলো? আর দিয়ো না। এই নাও (বাবা কাবুলিওালাকে কিছু টাকা দিতে যান)।

কাবুলিওালাঃ ম্যাপ কোরবেন বাবু। খোকিকে আমি এমনিই দিয়েছি।

মিনি ফিরে এসে বাবার পাশে দাঁড়ায়।

মিনি (বাবার পাশে দাঁড়িয়েঃ কাবুলিওয়ালা, কবুলীওয়ালা, তোমার ও ঝুলির ভিতর কি আছে?

কাবুলিওালাঃ হাঁতি আচে। দেখবে?

মিনিঃ না। না। না। (আবার পালিয়ে যায়)

বাবাঃ না। না। পয়সাটা রাখো। (বাবা জোড় পূর্বক পয়সা দে)

কাবুলিওালাঃ সেলাম বাবু।

আলো বন্ধ (কাবুলিওয়ালা এবং মিনি ফিরে না আসা পর্যন্ত এই আলোটি বন্ধ থাকবে এবং সেখানে বসতে হবে

পরবর্তী স্ক্রীন)

 

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> 

 

দৃশ্য # 2

পর্যায়: একটি টেবিল এবং চেয়ার, মিনি বসার জন্য একটি ছোট টুল।

প্রপস: কাবুলিওয়ালার ঝুলি (কাবুলিওালা), মিনির পুতুল (মিনি)

আলো চালু

আমরা মিনি এবং কাবুলিওয়ালকে দেখতে পাই সিঁড়ির কাছে মঞ্চের ডান কোণে বসে কথা বলছে।

একে অপরকে, নকল করছে, হাসছে।

বাবার ভয়েস ব্যাকগ্রাউন্ডে: "কাবুলিওয়ালার সাথে মিনির এটা দ্বিতীয় সাক্ষাত নয়। সে প্রায়

প্রত্যহ এসে পেস্তা, বাদাম ঘুষ দি্যে, মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করে নিয়েছহে কাবুলিওয়ালার প্রতি মিনির যে ভয় ছিল, সেটাও কেটে গেছে।”

মিনিঃ কাবুলীওয়ালা, কবুলীওয়ালা, তোমার এই ঝুলির ভিতর কি আছে?

কাবুলিয়ালাঃ হাঁতি আছে হাঁতি

মিনি খুব হাসে।

কাবুলিয়ালাঃ খোঙ্কি তোমি সসুরবাড়ি কোখুনু যবে না!

মিনিঃ তুমি শশুবাড়ী যাবে?

কাবুলিওালাঃ হামি শশুরকে মারবে? (একটি বড় মুষ্টি দেখান)

(মিনি শুনে হাসে) (কাবুলিওয়ালাও হাসে।)

(এই দৃশ্যে প্রচুর হাসি ফুটিয়ে তুলতে হবে)

মিনিঃ তুমি সত্যি সত্যিই শশুরকে মারবে?

কাবুলিওালাঃ হামি জড়ুর শোশুরকে মারবে? (একটি বড় মুষ্টি দেখান)

(মিনি আবার হাসল)

কাবুলিওালাঃ খোকি জারা নাচ দিখাবে?

মিনি না। না।

কাবুলিওয়ালাঃ জারা ডিখাও ডিখাও (অনুরোধ)

মিনিঃ (সম্মত এবং শুরু) কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা মনে মনে (30 সেকেন্ড মিনি নাচ জন্য গান করে)

পিছনে মানানসই আবহ সঙ্গীত থাকে। 

কাবুলিওয়ালাঃ বহুত আছা! বহুত আচ্ছা!

শুধুমাত্র 15 সেকেন্ডের জন্য আলো বন্ধ। ততক্ষণে বাবা আসেন এবং তাঁর জায়গা নেন।

 

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> 

 

দৃশ্য # 3

পর্যায়: একটি টেবিল এবং চেয়ার, প্যাড এবং কলম

প্রপস: কিছুই নয়

আলো চালু ।

বাবা বসে বসে লেখার চেষ্টা করছেন। বিরক্ত লাগছে।

আলো চালু হওয়ার পরে। 

বাবার কণ্ঠ পটভূমিতে শোনা যাচ্ছে: "মিনির মা ভীষণ

শঙ্কিত স্বভাবের লোক। রাস্তায় একটা শব্দ শুনলেই তাঁর মনে হ্য় যে  পৃথিবী্র সমস্ত মাতাল আমাদের

বাড়িটাই বিশেষ লক্ষ্য করে ছুটে আসছে। এই পৃথিবীতা যে সর্বত্রই চোর ডাকাত মাতাল সাপ বাঘ মালেরিয়া শুঁয়োপোকা আরশোলা এবং গোরার দ্বারা পরিপূর্ণ, এতদিন পৃথিবীতে বাস করিয়াও সে বিভীষিকা তাঁর মন হতে দূর হয়ে যায়নি। রহমত কাবুলিওয়ালা সমন্ধে তিনি সম্পূর্ণ নিঃসংশয় ছিলেন না। তার প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখবার জন্য তিনি আমাকে বারবার অনুরোধ করেছেন । আমি তার সন্দেহ হেসে উড়িয়ে দেবার চেষ্টা করলে তিনি পর্যায়ক্রমে আমাকে গুটিকতক প্রশ্ন করলেন, “ কখনো কি কারো ছেলে চুরি যায় না? কাবুলদেশে কি দাস ব্যাবসা প্রচলিত নেই ?

 একজন প্রকান্ড কবুলির পক্ষে একটি ছোটো ছেলে চুরি করে নিয়ে যাওয়া একেবারেই কি

অসম্ভব? “

আমাকে মানতে হল যে ব্যাপারটা যে অসম্ভব তা নয় কিন্তু অবিশ্বাস্য। বিশ্বাস করার শক্তি সাবার সমন নয়, এই জন্য আমার স্ত্রীর মনে ভয় রয়ে গেল। কিন্তু তাই বলে বিনা দোষে রহমতকে আমাদের বাড়িতে

আসিতে নিষেধ করতে পারলাম না।

মাত্র দৃশ্য পরিবর্তনের জন্য 10- 15 সেকেন্ডের জন্য আলো বন্ধ। বাবা এখনও সেখানে বসে আছেন।

 

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> 

 

দৃশ্য # 4

পর্যায়: একটি টেবিল এবং চেয়ার, প্যাড এবং কলম

প্রপস: কিছুই নয়

আলো চালু

পটভূমিতে প্রচুর আওয়াজ (কি সাংঘাতিক, কি সাংঘাতিক, খুন, খুন, মার বদমাশকে, পুলিশ, পুলিশ)

বাবা :(একাই মঞ্চে)। ব্যাপারট কি? গোলমাল কিসের? দেখে আসি তো? (বাবা মঞ্চ ছেড়ে চলে যান

এবং একটু পরে ফিরে আ্সেন)

শব্দটি সিডির পটভূমিতে অব্যাহত থাকে। 

বাবা: শুনছো? কি সর্বনাশ! আমাদের প্রতিবেশী একজন লোকের রামপুরী চাদরের জন্য রহমতের কাছে ঋণী, রহমত চাইতে গেলে, মিথ্যাপূর্বক সেই দেনা সে অস্বীকার করে এবং তা নিয়ে বচসা করতে করতে রহমত তাকে এক ছুরি বসিয়ে দিয়েছে । পুলিশ রহমত কে ধরে নিয়ে যাচ্ছে ।

কাবুলিয়াওয়ালাঃ (পটভূমিতে) বেইমান বদমাশ, আমার জিনিষ নিয়ে পইসা দিবে না। আমার বলবে আমি জিনিষ নিইনি।

দৃশ্যটিতে দেখা যায় যে পুলিশ সদস্য একটি হাতকড়া পরিয়ে রহমতকে নিয়ে যাচ্ছে; তারা 

মঞ্চে প্রবেশ করল।

মিনিঃ কাবুলিয়াওয়ালা, ও কাবুলিওয়ালা। তুমি শশুরবাড়ী যাবে?

কাবুলিয়াওয়ালাঃ (হঠাৎ হেসে) শিখানেই জ্যাছে? শশুরকে মেরিতাম। কিন্তু কি করিবো। হা্ত যে বাঁধা।

কাবুলিয়াওয়ালাঃ হামি সাশুবাড়ী যাছে (একই কথা বলেই চলে এবং মঞ্চ ছেড়ে চলে যায়)

মিনিঃ বাবা, কাবুলীওয়ালা কি শশুরবাড়ির যাচ্ছে?

বাবা হ্যাঁ মা, তুমি ভিতরে যাও।

শুধুমাত্র দৃশ্য পরিবর্তনের জন্য 10-15 সেকেন্ডের আলো বন্ধ।

 

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> 

 

দৃশ্য # 5                        

পর্যায়: একটি টেবিল এবং চেয়ার, প্যাড এবং কলম। 

আলো চালু ।

পটভূমিতে বাবার কণ্ঠস্বর: “রহমতের আট বছরর জেল হল। তার কথা আমরা সবাই ভুলেই গেলাম।

মিনি প্রথম কদিন কাবুলিওয়ালা কবে শশুর বাড়ি থেকে আসবে জিজ্ঞেস করে্ছিল। ধিরে ধিরে সেও ভুলে গেল। মিনি আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে। তার এখন অনেক বন্ধু। তাকে আর এখন আমার ঘরে দেখতে পাওয়াই যায় না। 

 

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> 

 

দৃশ্য #৬ 

পর্যায়: একটি টেবিল এবং চেয়ার, প্যাড এবং কলম। 

বাড়িতে বিবাহ। তাই ঘর সাজ্জিত। সানাই এর শব্দ শোনা যায়।

প্রপস: পেপার প্যাকেট পিস্তা / বাদাম (কাবুলিয়াওয়ালা) এক বান্ডিল টাকা (বাবা)

আলো চালু।

বাবা মঞ্চে ধুক্লেন। তার কণ্ঠস্বরঃ “ আজ আমার মিনির বিয়ে। মিনি আমার মিনি। চোদ্দ বছর আমার কাছে থেকে আজ তার নিজের ঘরে চলে যাবে।(কিছুখন চুপ করে থেকে) ভাবতে অবাক লাগে আমার ছোট মিনি এত তাড়াতাড়ি এত বড় কি করে হয়ে গেল।

কাবুলিয়াওয়ালাঃ (প্রবেশ) সেলাম বাবু। সেলাম।

বাবাঃ কে? ঠিক চিনতে পারলাম না তো?

কাবুলিয়াওয়ালাঃ (হাসি)

বাবাঃ রহমত? আরে কাবে এলে?

কাবুলিয়াওয়ালাঃ কাল সামকো জেল সে খালাস হুয়া।

বাবা (ভয় পেয়ে) আজ আমাদের বাড়িতে একটা কাজ আছে। আমি কিছু ব্যস্ত আছি। তুমি আজ যাও।

কাবুলিয়াওয়ালাঃ খোঙ্কিকে একবার দেখিতে পাব না?

বাবাঃ আজ বাড়িতে একটা মস্ত কাজ আছে। আজ আর কারো সঙ্গে দেখা হবে না। তুমি আজ যাও।

কাবুলিয়াওয়ালাঃ ঠিক আছে বাবু, সেলাম। (কাবুলীওয়ালা দরজায় উঠে চলে যেতে যেতেও দাঁড়িয়ে পরে, আবার দরজা থেকে ফিরে আসে)

কাবুলিয়াওয়ালাঃ এই আঙ্গুর এবং কিঞ্চিত কিসমিস বাদাম খোঁখীর জন্য এনেছিলাম তাকে দিবেন?

বাবাঃ এই টাকাটা রাখো রহমত। 

কাবুলিয়াওয়ালাঃ (বাবার হাত চেপে ধরে) আপনার বহুত দয়া বাবু্‌, আমার চিরকাল স্মরণ থাকবে... আমাকে পয়সা দিবেন না। বাবু তোমার যেমন একটি লড়কী আছে, তেমনি দেশে আমারও একটি

লড়কী আছে। আমি তারই মুখখানি স্মরণ করে তোমার খোঁখীর জন্য কিছু কিছু মেওয়া হাতে করে নিয়ে আসি, আমি তো সওদা করতে আসি না। দেখেন বাবু …… (তার পকেট থেকে পুরানো ময়লা ছোট কাগজ বের করে খুব সাবধানে টেবিলের উপর মেলে ধরে)

বাবাঃ এতো ছোট বাচ্চার হাতের ছ্যাপ!!!!

কাবুলিয়াওয়ালাঃ আমার মেয়ের বাবু

বাবাঃ তোমার মেয়ের? (একটুখানি থেমে , কাবুলিওয়ালায় ছবি ফিরিয়ে) মিনি! মিনি! শোন মিনিকে একবার বাইরে পাঠাও। বিশেষ দরকার আছে।

মিনি (বড়) (আস্তে আস্তে একটি কনে মঞ্চে প্রবেশ করে, বিয়ের পোশাক পরে)

কাবুলিওয়ালা মিনি কে দেখে থতমত খেয়ে যায়। 

বাবাঃ এসো মা। চিনতে পারো? রহমত?

কাবুলিওয়ালাঃ(ছোট্ট মিনিকে খুঁজছে। কনে দেখে অবাক হয়েছে) খোঁখী কোথায়?

বাবাঃ  চিনতে পারলে না, রহমত? এই তো তোমার খোকী।

কাবুলিওয়ালাঃ  খোঙ্কি তুই আজ সত্যই সসুরবাড়ী জবিস?

মিনি খুব লাজুক। সে মুখ নীচে করে।

বাবাঃ মিনি তুমি ভিতরে যাও (মিনি চলে যায়)।

 

কাবুলিওয়ালাঃ বাবু, খোঁখী আমকে চিনতে পারলো না !(মাথায় হাত দিয়ে ) খোঙ্কি আমকে চিনতে

পারলো না?(মেঝেতে বসে পরে) আমর লড়কীও আমাকে চিনতে পারবে না (রহমত কাঁদতে থাকে) ( রহমত একই কথা বলে কাঁদতে থাকে) আমার লড়কীও কি আমায় চিনতে পারবে?

বাবাঃ(টাকার বান্ডিল নিয়ে রহমতকে দেন) রহমত তু্মি দেশে তোমার মেয়ের কাছে

ফিরে যাও। তুমি ফিরে যাও রহমত তোমার দেশে। তোমাদের মিলনসুখে আমার মিনির কল্যাণ

হোক।

কাবুলিওয়ালার উপর আলো ।

কাবুলিওয়ালা খুব আস্তে আস্তে উঠে মঞ্চটি ছেড়ে যায়)

বাবাঃ (সেন্টার স্টেজ নেয়) আজকে বুজতে পারলাম যে সেও যা আমিও তা। সেও এক পিতা আমিও এক পিতা(একটু থেমে) মিনির মায়ের বড় সাধ ছিলো মিনির বিয়েতে বাড়িতে আরো আলো হোক, আরো বাজনা হোক, কিন্তু রাহমাতকে দেশে পাঠানোটা অনেক বেশী প্রয়োজনীয় মনে হল। পিতা পুত্রীর মিলন আলোকে আমার মেয়ের বিবাহিত জীবন উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। 

সানাই এর সুর ধীরে ধীরে কমে এল আলো বন্ধ।

#TravelWithSurajit #MiniOKabuliwalaBengaliDrama #MiniOKabuliwalaStory #MiniOKabuliwalaInBengali #MiniOKabuliwalaStoryInBengali #MiniOKabuliwalaShortDrama #MiniOKabuliwalaNatok #MiniOKabuliwalaScript #MiniOKabuliwalaLyrics #MiniOKabuliwalaBengaliScript #MiniOKabuliwalaBengaliOnline #MiniOKabuliwalaBanglaNatok #MiniOKabuliwalaBengaliScriptOnline #MiniOKabuliwalaRabindranathThakur #MiniOKabuliwalaDrama #MiniOKabuliwalaYoutube #MiniOKabuliwalaFreeYoutube #MiniOKabuliwalavideo #MiniOKabuliwalaOnlineVideoYoutube #MiniOKabuliwalaFromKabuliwala #MiniOKabuliwalaOnlineDrama #MiniOKabuliwalaOnlineNatak #MiniOKabuliwalaBengaliScript #MiniOKabuliwalaBangleLyrics #MiniOKabuliwalaVedioOnline #MiniOKabuliwalaDramaFree

Watch other dramas.

Know more details on Kabuliwala Story

You can also enjoy Kabuliwala movie from here.

2 thought on “Mini o Kabuliwala – Rabindranath Tagore – Drama & Bloopers”

  1. সুরজিৎ /টুম্পা/ আত্রেয়ী
    এটা একটা অসাধারণ প্রয়াস ,
    শুভেচ্ছা রইলো ۔ এইরকম আরো দেখতে۔۔ পাবো , আসা করি۔
    ধন্যবাদ۔۔۔

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Related Post

একটি শিশির বিন্দু – Ekti Shishir Bindu – Recitation by Atreyi Mandalএকটি শিশির বিন্দু – Ekti Shishir Bindu – Recitation by Atreyi Mandal



Know story on একটি শিশির বিন্দু Ekti Shishir Bindu (একটি শিশির বিন্দু ), written by Rabindranath Tagore, most Bengalis recite this poem once in life. This poem was written to